October 23, 2024, 3:22 am

সংবাদ শিরোনাম :
খুলনা পাইকগাছায় বিগত এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ আহত ৫৬  কয়রায় এক নারী বাসা বাড়ি কাজ করতে করতে বর্তমানে চা বিক্রি করেই স্বাবলম্বী কয়রা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে পাইকগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময় সভা  আন্তরজাতকি এয়ারট্রাফকি কন্‌ট্রালারূক্স ডে উদযাপন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ আতিকুল ইসলামকে গ্রেফতার ১৯তম জাতীয় ফার্নিচার মেলা শুরু রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় কেশবপুরে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৮৯ টি মন্ডপে  দুর্গা পূজা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলো  ঋণখেলাপি তারেক চৌধুরী অপকর্মের শেষ কোথায়।অবৈধ ক্ষমতার দাপটে গড়ে তুলেছেন ক্যাডার বাহিনি বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার চুরির ঘটনায় তিন গৃহকর্মী গ্রেফতার, ৩১ ভরি স্বর্ণালংকার উদ্ধার পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন বেবিচক চেয়ারম্যান

দারুশা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি অফিসার হেলাল শেখ সু কৌশলে ঘুষ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে ।

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি রাজশাহীঃ রাজশাহী জেলার পবা উপজেলার দারুশা ভুমি অফিসে সহকারী ভূমি অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি প্রায় ০৮/০৯ মাস পূর্বে দারুশা ভুমি অফিসে সহকারী ভূমি কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে একের পর এক ঘুষ গ্রহণের লক্ষ্যে জমির মালিকদের হয়রানি করে চলেছে ।

তিনি ইতিপূর্বে বাগমারা থানায় কর্মরত ছিলেন এ তথ্য নিশ্চিত করে দারুশা ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক মোঃ ইয়াদ আলী ও মানিক হোসেন।

জনমত জরিপে জানা যায়, হেলাল শেখ জমির মালিকদের বিভিন্ন ভাবে একের পর এক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে হয়রানি করে চলেছে এবং তার এহেন কার্যক্রমে যখন বিরক্তি প্রকাশ করে তখন সে টাকার বিনিময়ে কাজ করে দেওয়ার কথা বলে এবং তাকে সরকারি খরচ বাদে কত টাকা দেয়া হবে এ শর্তে রাজি হলে কাজ করে দেয়।

তথ্য সংগ্রহ চলাকালীন সময়ে এক ভুক্তভোগী জানান তাকে এই সহকারী ভূ্ৃমি কর্মকর্তা জমি খারিজের জন্য প্রায় চার / পাঁচ যাবৎ একের পর এক সহকারী ভূমি কমিশনার ও জেলা প্রশাসক রাজশাহী সাহেবের প্রত্যায়ন নিয়ে আসতে বলে ও উক্ত ভুক্তভোগী জেলা প্রশাসক রাজশাহী সাহেবের প্রত্যায়ন এনে দিলেও তার কাজ করে দেয়নি বরং উপঢৌকন হিসেবে বিশ হাজার টাকা দিলে উক্ত কাজ করে দেওয়ার কথা বলে।

কিন্তু ভুক্তভোগী ঐ জমির মালিক একজন মধ্যবিত্ত প্রান্তিক কৃষক সে উক্ত বিশ হাজার টাকা দিতে না পারায় তার খারিজ কাজ এখনো করে দেয়নি। ভুক্তভোগী জানায় তার নায্য জমি কেন তাকে এই বিশ হাজার টাকা দিতে হবে এটা তার বোধগম্যে আসেনা।

হেলাল শেখ একজন ভদ্র ঘুষখোর অফিসার এ তথ্য অনেকের সাথে কথা বলে জানা যায়। তার বিষয়ে আরো তথ্য সংগ্রহ করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে।

এ বিষয়ে হেলাল শেখের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি এ ঘটনা মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেন।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন